
প্রাপ্তিস্থান
দ্বিমিক প্রকাশনী
৩৭ নর্থ ব্রুক হল রোড, বাংলাবাজার, ঢাকা
কনকর্ড এম্পোরিয়াম, ২৫৩–২৫৪ এলিফ্যান্ট রোড, কাঁটাবন, ঢাকা।
অনলাইন এবং ফেসবুকে সারাদেশে হোম ডেলিভারি
ফোন: ০১৭০৭ ৯৬ ০৩ ৭২ (যোগাযোগ ও বিকাশ)
রকমারি ডট কম, ফোন: ১৬২৯৭
দারাজ ডট কম ডট বিডি, ফোন: ১৬৪৯২
ভূমিকা
প্রোগ্রামিং শেখা একটি চলমান প্রক্রিয়া। এমনকি যারা পেশাদার প্রোগ্রামার, তাঁরাও কিন্তু তাঁদের ক্যারিয়ারে কাজ করার পাশাপাশি নিয়মিত নতুন নতুন জিনিস শেখেন। আর শিক্ষার্থীদের যে অল্প শিখে থেমে গেলে চলবে না, বরং অনেক কিছু শিখতে হবে, সেটি বলাই বাহুল্য। তাই আমার পাইথন দিয়ে প্রোগ্রামিং শেখা বইগুলো যারা অনুসরণ করে প্রোগ্রামিং শিখছে, তাদের প্রোগ্রামিংয়ের পথে আরো এগিয়ে দেওয়ার লক্ষ্যেই এই বই লেখা।
বইটি লেখার পরিকল্পনা ছিল অনেক দিনের, এমনকি বইয়ের বিষয়বস্তু নির্বাচন করে রেখেছিলাম কয়েক বছর আগেই। কিন্তু কোনো এক কারণে লেখার গতি ছিল ধীর। তবে শেষ পর্যন্ত বইটি প্রকাশ হতে যাচ্ছে ভেবে আমি তৃপ্তি পাচ্ছি। কারণ পাইথন দিয়ে প্রোগ্রামিং শেখা সিরিজের আগের খণ্ডগুলোর সঙ্গে এই বইটি যারা অনুসরণ করবে, তারা প্রোগ্রামিংয়ের জগতে দৃপ্ত পদচারণা করতে পারবে বলেই আমার বিশ্বাস।
বইটি লেখার বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন মানুষের সহযোগিতা পেয়েছি। তাঁদের মধ্যে যাঁদের নাম না বললেই নয়, তাঁরা হচ্ছেন তাহমিদ রাফি, আবু আশরাফ মাসনুন, আসিফ রইচ (প্রিন্স), আয়েশা রেজওয়ানা (টুম্পা) এবং মোশারফ হোসেন। তাঁদের প্রতি আমার অশেষ কৃতজ্ঞতা।
আমি আরো ধন্যবাদ দিতে চাই আমার পাঠকদের। তাঁদের উৎসাহ এই বই লেখার পেছনে অনুপ্রেরণা জুগিয়েছে। আশা করি, এই বই আরো অনেক সফল প্রোগ্রামার তৈরিতে কিছুটা হলেও অবদান রাখবে, আর প্রোগ্রামিংয়ের জগতে পাঠকের নিরন্তর সাফল্য আমাকে প্রতিনিয়ত উদ্বেলিত করবে। সবার জন্য শুভকামনা।
তামিম শাহরিয়ার সুবিন
সিডনি, অস্ট্রেলিয়া
জানুয়ারি ২০২২
সূচিপত্র
- লেখক পরিচিতি
- অধ্যায় ০ – শুরুর আগে
- অধ্যায় ১ – ইটারেটর ও জেনারেটর
- কনটেইনার
- ইটারেটর
- জেনারেটর
- অধ্যায় ২ – পাইথনে ফাংশনের খুঁটিনাটি
- ফাংশন নিজে একটি অবজেক্ট
- ফাংশনের ভেতরে ফাংশন
- ননলোকাল (nonlocal)
- ফাংশন রিটার্ন করা
- ক্লোজার (Closure)
- ল্যামডা (lambda)
- ফাংশন আর্গুমেন্ট
- *args এবং **kwargs
- অধ্যায় ৩ – ডেকোরেটর
- অধ্যায় ৪ – সর্টিং
- অধ্যায় ৫ – পাইথনের কিছু লাইব্রেরি ফাংশন
- অধ্যায় ৬ – পাইথন ও ইউনিকোড
- অধ্যায় ৭ – bisect মডিউলেটর ব্যবহার
- অধ্যায় ৮ – পাইথনে টাইপ হিন্টিং
- অধ্যায় ৯ – আরো একটু ওওপি
- ম্যাজিক মেথড
- প্রপার্টি ডেকোরেটর
- অ্যাবস্ট্রাক্ট বেজ ক্লাস
- স্ট্যাটিক মেথড ও ক্লাস মেথড
- ডেটা ক্লাস
- মাল্টিপল ইনহেরিটেন্স
- মিক্সিন (Mixin)
- কম্পোজিশন
- অধ্যায় ১০ – ডেটাবেজ প্রোগ্রামিং
- ডেটাবেজে পাসওয়ার্ড সংরক্ষণ করা
- অধ্যায় ১১ – আরো কিছু ডেটা স্ট্রাকচার
- অ্যারে (Array)
- ডিফল্টডিক্ট (defaultdict) ও কাউন্টার (Counter)
- অ্যানাগ্রাম (Anagram)
- ডেক (deque)
- হিপ (heap) ও প্রায়োরিটি কিউ (priority queue)
- অধ্যায় ১২ – মাল্টিথ্রেডিং ও মাল্টিপ্রসেসিং
- অধ্যায় ১৩ – ((ওএস নিয়ে কাজ-কারবার))
- os মডিউল
- পাইথন দিয়ে ডিরেক্টরি তৈরি করা
- পাইথন দিয়ে ডিরেক্টরি ব্রাউজ করা
- ডিরেক্টরির ভেতরে ফাইল খোঁজা
- ফাইল ও ডিরেক্টরি কপি করা
- os মডিউলের আরো কিছু ব্যবহার
- সিস্টেম কমান্ড ব্যবহার করা
- অধ্যায় ১৪ – সকেট প্রোগ্রামিং
- পাইথন দিয়ে সকেট প্রোগ্রামিং
- অধ্যায় ১৫ – ওয়েব সার্ভার ও ক্লায়েন্ট তৈরি
- অধ্যায় ১৬ – বিউটিফুল স্যুপ ও তার ব্যবহার160
- অধ্যায় ১৭ – ওয়েব ক্রলার প্রজেক্ট
- অধ্যায় ১৮ – ইভেন্ট ড্রিভেন প্রোগ্রামিং
- অধ্যায় ১৯ – পাইথনে গুই (GUI) প্রোগ্রামিং
- গ্রাফিকাল ইউজার ইন্টারফেস (Graphical User Interface – GUI)
- টিকেইন্টার (TkInter) প্যাকেজ
- বয়স নির্ণয়
- ডিজিটাল ঘড়ি
বইয়ের বিবরণী
শিরোনাম | পাইথন দিয়ে প্রোগ্রামিং শেখা : আরো বেশি পাইথন |
লেখক | তামিম শাহ্রিয়ার সুবিন |
ক্যাটাগরি | কম্পিউটার প্রোগ্রামিং |
ISBN | 978-984-8042-17-5 |
সংস্করণ | প্রথম প্রকাশ, ফেব্রুয়ারি ২০২২ |
পৃষ্ঠাসংখ্যা | ১৮৪ |
কভার মূল্য | ৩২০ টাকা |
লেখক পরিচিতি

তামিম শাহ্রিয়ার সুবিনের জন্ম ১৯৮২ সালের ৭ নভেম্বর ময়মনসিংহে। গ্রামের বাড়ি কুমিল্লা জেলার চান্দিনা উপজেলার হারং গ্রামে। তাঁর বাবা মো. মোজাম্মেল হক ছিলেন সরকারি কর্মকর্তা এবং মা ফেরদৌসি বেগম গৃহিণী। তিনি বাংলা ভাষায় রচিত কয়েকটি জনপ্রিয় প্রোগ্রামিং বইয়ের লেখক।
লেখাপড়া করেছেন হোমনা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, এ কে উচ্চ বিদ্যালয়, নটর ডেম কলেজ এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে। ২০০৬ সালে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার সায়েন্স ও ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ থেকে পাশ করেছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ে থাকাকালীন বিভিন্ন প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছেন। পরবর্তী সময়ে (২০০৭ ও ২০০৮ সালে) তিনি এসিএম আইসিপিসি ঢাকা রিজিওনাল-এর বিচারক ছিলেন।
একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা দিয়ে কর্মজীবন শুরু করলেও পরে একটি দেশি সফটওয়্যার নির্মাতা প্রতিষ্ঠানে কাজ করেন। তারপর যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক আরেকটি সফটওয়্যার তৈরির প্রতিষ্ঠানে কাজ করার পর নিজেই প্রতিষ্ঠা করেন মুক্ত সফটওয়্যার লিমিটেড নামক সফটওয়্যার তৈরির একটি প্রতিষ্ঠান। অনলাইন কোর্সের মাধ্যমে প্রোগ্রামিং ও সফটওয়্যার তৈরির নানা বিষয় শিক্ষাদানের জন্য তৈরি করেছেন দ্বিমিক কম্পিউটিং (http://dimikcomputing.com)। এ ছাড়া তিনি বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াডে একজন একাডেমিক কাউন্সিলর। ইঞ্জিনিয়ারিং ম্যানেজার হিসেবে কাজ করেছেন সিঙ্গাপুরের গ্র্যাব (Grab) নামক প্রতিষ্ঠানে। বর্তমানে অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে ইঞ্জিনিয়ারিং ম্যানেজার হিসেবে কাজ করছেন।